ত্রিপুরায় অভিষেক বন্দ‍্যোপাধ‍্যায় এর উপর হামলার প্রতিবাদে রাস্তায় তৃণমূল ছাত্র পরিষদ

3rd August 2021 4:19 pm বাঁকুড়া
ত্রিপুরায় অভিষেক বন্দ‍্যোপাধ‍্যায় এর উপর হামলার প্রতিবাদে রাস্তায় তৃণমূল ছাত্র পরিষদ


দেবব্রত মন্ডল ( বাঁকুড়া ) :  তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক তথা সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় ও ছাত্র যুব নেতৃত্বের উপর ত্রিপুরায় 'বিজেপি গুণ্ডা'রা আক্রমণ চালিয়েছে, এই অভিযোগ তুলে ও ঐ ঘটনার প্রতিবাদে আন্দোলনে নামলো বাঁকুড়া জেলা তৃণমূল ছাত্র পরিষদ।। মঙ্গলবার বাঁকুড়া শহরের কলেজ মোড়ে রাস্তা অবরোধ করে টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ দেখান। উপস্থিত ছিলেন জেলা তৃণমূল সভাপতি শ্যামল সাঁতরা, জেলা তৃণমূল ছাত্র পরিষদের সভাপতি তীর্থঙ্কর কুণ্ডু, জেলা পরিষদের কর্মাধ্যক্ষ শিবাজী ব্যানার্জী সহ অন্যান্য তৃণমূল ছাত্র, যুব নেতৃত্ব। 

   প্রসঙ্গত, দলের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পাওয়ার পর দিল্লীর বাইরে প্রথম ভিন রাজ্য সফরে ত্রিপুরায় গিয়েছিলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। মঙ্গলবার ত্রিপুরেশ্বরী মন্দিরে পুজো দিতে যাওয়ার পথে বিজেপি আশ্রিত দূস্কৃতিদের হাতে তিনি আক্রান্ত হন বলে অভিযোগ। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের গাড়ির কাঁচ ভেঙ্গে ফেলার পাশাপাশি তাঁর দেহরক্ষীরাও 'আহত' হন বলে অভিযোগ।

   এদিন টায়ার জ্বালিয়ে পথ অবরোধ ও বিক্ষোভ কর্মসূচীতে নেতৃত্ব দিয়ে জেলা তৃণমূল সভাপতি শ্যামল সাঁতরা বলেন, তূণমূলের প্রতিনিধি দল ত্রিপুরায় পৌঁছাতেই মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব দেব ভয় পেয়েছেন। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপস্থিতিতেই বিজেপি ঐ রাজ্যে 'বোল্ড আউট'। ২০২৩ সালে ত্রিপুরায় তৃণমূলই ক্ষমতায় আসছে বলে তিনি দাবি করেন।





Others News

মল্লরাজ ভূমিতে তোপধ্বনিতে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ : পুজো ঘিরে উন্মাদনা

মল্লরাজ ভূমিতে তোপধ্বনিতে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ : পুজো ঘিরে উন্মাদনা


দেবব্রত মন্ডল ( বাঁকুড়া ) : তোপধ্বনি তে কেঁপে উঠল বিষ্ণুপুর । শুরু হল মল্ল রাজাদের ১০২৫ বছরের অষ্টমী পূজোর সন্ধিক্ষণ।

প্রাচীণ ঐতিহ্য ও পরম্পরা মেনে আজও নিষ্ঠাভরে বিষ্ণুপুর রাজ বাড়িতে দেবী দুর্গা 'মৃন্ময়ী নামে পূজিতা হন। জানা গিয়েছে, পূর্ব প্রথা মতোই প্রাচীণ রীতি মেনে মহাষ্টমীর সন্ধিক্ষণে কামান দাগার মধ্য দিয়ে বিষ্ণুপুর রাজ বাড়িতে শুরু হয়ে গেল 'বড় ঠাকরুনে'র পুজো। তবে এবার করোনা পরিস্থিতির মধ্যেও দর্শক সাধারণের উপস্থিতি ছিল বাঁধভাঙ্গা। সরকারী নিয়মকে মান্যতা দিয়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে শুরু হয়েছে দেবী বন্দনা। এমনকি এখানে কামান দাগার পর্বেও অন্যান্য বছরের তুলনায় এ বছরে অল্প সংখ্যক লোককে নিয়ে ঐ কাজ সম্পূর্ণ করা হয়েছে।

শুরুর সময় থেকে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ ঘোষণা করা হয় বড় কামানের গর্জনের শব্দে। যার আওয়াজে রাজবাড়িতে আরতি নৃত্যও শুরু হয়ে যায়।